চাঁপাইনবাবগঞ্জ | বৃহঃস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ info@mohanonda24.com +৮৮ ০১৬৮২ ৫৬ ১০ ২৮, +৮৮ ০১৬১১ ০২ ৯৯ ৩৩
আমাদের এই ভাষাকে জানা পড়া এবং ধারণ করা খুবই জরুরি। তিনি আরও গুরুত্বপূর্ণ কাথা বলে তাঁর বক্তব্য শেষ করেন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

হ.আ/রিপোর্টার | প্রকাশিত: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ০৯:৪৯

হ.আ/রিপোর্টার
প্রকাশিত: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ০৯:৪৯

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

নিউজ ডেস্ক: আজ বিকেল ৪ টায়(২১ ফেব্রুয়ারি) জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জনাব মোঃ আদ্বুল ওদুদ,  মাননীয় সংসদ সদস্য, চাঁপাইনবাবগঞ্জ -৩। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জনাব এ এইচ এম আদ্বুর রকিব, বিপিএম, পিপিএম( বার),  পুলিশ সুপার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
আর ও উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, আলহাজ্ব রুহুল আমিন, চেয়ারম্যান, জেলা পরিষদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, প্রফেসর ড. শংকর কুমার কুণ্ডু, অধ্যক্ষ, নবাবগঞ্জ, সরকারি কলেজ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও এ্যাডভোকেট মোঃ আদ্বুস সামাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।  অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, জনাব  এ কে এম গালিভ খাঁন, জেলা প্রশাসক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন সরকারি অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বিভিন্ন স্কুল থেকে আগত শিক্ষার্থী ও শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ ও অভিভাবক বৃন্দ।

পুরষ্কার বিতরণ

উক্ত আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, মোঃ রওশন আলী, (উপজেলা নির্বাহি অফিসার) চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা। বিশেষ অতিথি ড. শংকর কুমার কুণ্ডু বলেন, আমরা আমাদের মাতৃভাষাকে বিবৃতি করে দিচ্ছি এ থেকে আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। আমরা আমাদের মাতৃভাষার সম্মান রক্ষা করতে পারছিনা। আমরা ফেসবুকে এ একে অন্যকে এই ভাষা দ্বারা গালি-গালাজ করছি। আমারা আমাদের মাতৃভাষার অপব্যবহার করছি। আমাদের মনে রাখতে হবে লক্ষ্য শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা এই ভাষা পেয়েছি। জনাব এ কে এম গালিভ খাঁন বলেন, ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর এই ভাষাকে  আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে  প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই ভাষাতে যে কৃতিত্ব যে গৌরব তা দেশ ছাড়িয়ে পৃথিবীর প্রত্যেকটি বুকে আজ মাতৃভাষা দিবস হিসেবে আজকের এই দিনটিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমরা এই ভাষাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অকথ্য ভাষায় কথা বলছি। আমি মনে করি শুদ্ধভাবে এই ভাষাকে আমাদের ধারণ করতে হবে। আমাদের এই ভাষাকে জানা পড়া এবং ধারণ করা খুবই জরুরি। তিনি আরও গুরুত্বপূর্ণ কাথা বলে তাঁর বক্তব্য শেষ করেন।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল এতে যারা প্রথম, দ্বিতীয়,ও তৃতীয় হয়েছিল তদের আলোচনা শেষে পুরুষ্কার বিতরন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই আয়োজন শেষ করে জেলা প্রশাসক। 



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: